Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আমাদের অর্জনসমূহ

উনন্নয়ন অগ্রযাত্রায় কৃষি (২০০৯-২০২০)

কৃষি আমাদের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান কান্ডারি। মোট দেশজ উৎপাদন তথা জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান ১৩.৬ শতাংশ। বর্তমান সরকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপেড়বর ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কৃষি খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব প্রদান করে কৃষির উনন্নয়ন ও কৃষকের কল্যাণকে সর্বোচ্চ বিবেচনায় নিয়ে রূপকল্প ২০২১ এবং রূপকল্প ২০৪১ এর আলোকে জাতীয় কৃষিনীতি, ৭ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা, টেকসই উনন্নয়ন অভীষ্ট, ডেল্টাপ্লান-২১০০ এবং অন্যান্য পরিকল্পনা দলিলের আলোকে সময়াবদ্ধ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কৃষিক্ষেত্রে সময়োপযোগী পদক্ষেপের কারণে খোরপোশের কৃষি আজ বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তরিত হচ্ছে। ফলে দেশে কর্মসংস্থান সম্প্রসারিত হচ্ছে। খাদ্যশস্য উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের স্থান দশম। অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

 * ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির ধারাবাহিকতায় ২০১৯-২০ অর্থবছরে দানাদার খাদ্যশস্যের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪১৫.৭৭ লাখ মেট্রিক টন, উৎপাদন হয়েছে ৪৫৩.৪৪ লাখ মেট্রিক টন, যার ফলে দেশ আজ দানাদার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। ২০০৬ সালে দানাদার খাদ্যশস্যের উৎপাদন ছিল ২৬১.৩৩ লাখ মেট্রিক টন;

 * এক ও দুই ফসলি জমি অঞ্চল বিশেষে প্রায় চার ফসলি জমিতে পরিণত করা হয়েছে এবং দেশে বর্তমানে ফসলের নিবিড়তা ২১৬%। ২০০৬ সালে দেশে ফসলের নিবিড়তা ছিল ১৮০%;

 * ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে তৃতীয়। লবণাক্ততা, খরা, জলমগড়বতা সহনশীল ও জিংকসমৃদ্ধ ধানসহ এ পর্যন্ত ধানের ১৩৪টি উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। এতে ধান উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে;

 * নিবিড় সবজি চাষের মাধ্যমে ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১ কোটি ৫৯ লাখ ৫৪ হাজার মেট্রিক টন সবজি উৎপাদন করে বাংলাদেশ বিশ্বে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১ কোটি ৮৪ লাখ ৪৭ হাজার মেট্রিক টন সবজি উৎপাদন হয়েছে। ২০০৬ সালে শাকসবজির উৎপাদন ছিল ২০ লাখ ৩৩ হাজার মেট্রিক টন;

 * আম উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে সপ্তম। দেশে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ২.২ মিলিয়ন মেট্রিক টন আম উৎপাদিত হয়েছে;

 * ২০০৯ থেকে বিভিন্ন ফসলের ৬৩১টি উচ্চফলনশীল নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন করেছে এবং ৯৪০টি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা হয়েছে;

 * কৃষিক্ষেত্রে অসামান্য সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার নিয়মিত প্রদানের মাধ্যমে কৃষি ও কৃষি সংশ্লিষ্টদের উৎসাহিত করা হচ্ছে;

 * ভাসমান বেডে চাষাবাদ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সবজি ও মসলা উৎপাদন করা হচ্ছে। ভাসমান বেডে চাষাবাদ পদ্ধতিটিকে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) ২০১৫ সালে কৃষিতে বাংলাদেশের বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করেছে;

 * শেখ হাসিনার সরকার সার, ডিজেল, বিদ্যুৎ ইত্যাদি খাতে আর্থিক সহযোগিতার পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করেছে। ২০০৮-০৯ অর্থবছর থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছর পর্যন্ত সব খাতে মোট ৮১ হাজার ১৪০ কোটি টাকার ভর্তুকি প্রদান করা হয়েছে;

 * বর্তমান কৃষিবান্ধব সরকার ২০০৮-০৯ অর্থবছর থেকে প্রণোদনা/কৃষি পুনর্বাসন চালু করেছে। অদ্যাবধি এ কর্মসূচির মাধ্যমে ১০৪২ কোটি ৪৭ লাখ ৩৮ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে, যার মাধ্যমে ৯৮ লাখ ২৪ হাজার ৯৬৪ জন কৃষক উপকৃত হয়েছেন;

 * প্রাকৃতিক দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নেয়া এবং বিভিন ড়ব ফসল উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কষৃ কদের কৃষি প্ের ণাদনা ও পনুর্বাসন বাবদ ১০৪ কোটি ৬৮ হাজার টাকা ব্যয়ে বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে;

 * উৎপাদনমুখী কৃষিবান্ধব সরকার নানাবিধ সহযোগিতা পদ্র  *নের লক্ষ্যে মোট ২ কোটি ৫ লাখ ৯৯ হাজার ৮৬৯ জন কষৃ ককে কৃি ষ উপকরণ সহায়তা কার্ড প্রদান করেছে;

 * শেখ হাসিনার সরকার কৃষককে মাত্র ১০ টাকায় ব্যাংক হিসাব খোলার সুযোগ করে দেয়ায় ১ কোটি ০৭ লাখ ৩৬ হাজার ৬৩৫টি ব্যাংক হিসাব খোলা সম্ভব হয়েছে;

 * ২০০৮-০৯ অর্থবছর থেকে অদ্যাবধি পর্যন্ত বিআরআরআই কর্তৃক ধানের ৫৫টি জাত, বিএআরআই কর্তৃক বিভিনড়ব ফসলের ২৫৮টি জাত, বিজেআরআই কর্তৃক পাটের ১৫টি জাত, বিএসআরআই কর্তৃক ইক্ষুর ৯টি জাত ও সুগার বিট, তাল ও স্টেভিয়া ৪টি জাত, সিডিবি কর্তৃক তুলার ১০টি জাত এবং বিআইএনএ কর্তৃক বিভিনড়ব ফসলের ৬৮টি জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে।

 * জিএমও প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিটি বেগুনের ৪টি জাত উদ্ভাবন ও সম্প্রসারণ করা হয়েছে এবং বিটি তুলার জাত উদ্ভাবনের কাজ চলমান রয়েছে;

 * দেশী ও তোষা পাটের জীবনরহস্য আবিষ্কার এবং পাটসহ পাঁচ শতাধিক উদ্ভিদ/ফসলের ক্ষতিকর একটি ছত্রাকের জীবনরহস্য উন্মোচন করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ৫৪টি পাট ও পাটজাতীয় আঁশ ফসলের উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবন ও উন্মুক্ত করা হয়েছে;

 * দেশের জনগণের পুষ্টি চাহিদা পূরণে বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বারটান) প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পুষ্টিবিষয়ক গবেষণা কার্যμম সম্পাদন, জনসচেতনতা সৃষ্টি ও প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। বছরব্যাপী ফল উৎপাদন, প্রাপ্তি ও ব্যবহারের মাধ্যমে পুষ্টি নিশ্চিতকরণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে;

 * সরকার ২০১৮ সালে গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেছে। এর ফলে গম ও ভুট্টার গবেষণা আরো সম্প্রসারিত হবে। ইতোমধ্যে গবেষণার মাধ্যমে গম ও ভুট্টার নতুন নতুন জাত মাঠে সম্প্রসারিত হয়েছে এবং ২০১৯-২০ অর্থবছরে ভুট্টার ৩টি জাত উদ্ভাবন করেছে।

 * দক্ষিণ পশ্চিম উপক‚লীয় এলাকায় মানসম্মত বীজের ঘাটতি মোকাবিলায় পটুয়াখালীর দশমিনায় বীজবধর্ন খামার ও নোয়াখালীর সবুণর্চরে ডাল ও তেল বীজবর্ধন খামার এবং বীজ পঙμিয়াকরণ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে;

 * ডাল, তেল ও মসলাজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে এবং দেশের কাক্সিক্ষত চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে বর্তমান সরকার ডাল, তেল ও মসলাজাতীয় ফসল উৎপাদন সম্প্রসারণে অধিক গুরুত্ব দিয়েছে। ডাল, তেলবীজ, মসলাজাতীয় ফসল ও ভুট্টাসহ ২৪টি ফসলের চাষ বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক কৃষক ভাইদের ৪% হারে ঋণ প্রদান করছে;

 * সারা দেশে নারিকেল, তাল ও খেজুর চাষ বৃদ্ধির কার্যμম চলমান। এরই মধ্যে ৫৮ লাখ ৬৭ হাজার ৮৫৮ নারিকেল, তাল, খেজুর ও সুপারি চারা বিতরণ ও রোপণ করা হয়েছে। বিভিনড়ব ধরনের অপ্রচলিত ও বিদেশি ফল চাষে উৎসাহ প্রদান অব্যাহত রয়েছে;

 * ফসলের উৎপাদন খরচ হ্রাস করার লক্ষ্যে জননেত্রী শেখ হাসিনার কৃষিবান্ধব সরকার সারের মূল্য ৫ দফা কমিয়ে বর্তমানে প্রতি কেজিটিএসপি ৮০ টাকা থেকে কমিয়ে ২২ টাকা, এমওপি ৭০ টাকা থেকে ১৫ টাকা, ডিএপি ৯০ টাকা থেকে ১৬ টাকায় নির্ধারণ করেছে;

 * কৃষকের মৃত্তিকা নমুনা সরেজমিন পরীক্ষা করে ফলাফলের ভিত্তিতে সুষম মাত্রার সার সুপারিশ করার লক্ষ্যে ১০টি ভ্রাম্যমাণ মৃত্তিকা পরীক্ষাগার চালু করা হয়েছে। এটি দেশের বিভিনড়ব অঞ্চলে উপস্থিত হয়ে তাৎক্ষণিক ফলাফলের ভিত্তিতে সুষম সার ব্যবহারের জন্য সুপারিশ করছে;

 * সঠিক শস্যবিন্যাস অনুসরণের লক্ষ্যে জলবায়ু ও মৃত্তিকা উপযোগিতা অনুযায়ী ১৭টি μপ জোনিং ম্যাপ প্রণয়ন করা হয়েছে;

 * সেচের পানি উৎস বৃদ্ধিকল্পে ভ‚উপরিস্থ পানি (বৃষ্টি ও বন্যার পানি) সংরক্ষণ ও ব্যবহারের জন্য খাল-নালা, পাহাড়ি ছড়া ইত্যাদি পুনঃখনন/সংস্কার করা হয়েছে;

 * আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর রাবার ড্যাম চালুর ফলে অতিরিক্ত প্রায় ৩ হাজার ৫০০ হেক্টর জমি সেচ সুবিধার আওতায় আনা হয়েছে। সেচ কাজে ভ‚উপরিস্থ পানিসম্পদের প্রাপ্যতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিনড়ব জেলার নদী সংলগড়ব এলাকায় সেচ উপযোগী রাবার ড্যাম এবং হাইড্রোলিক এলিভেটেড ড্যাম নির্মাণ করা হয়েছে;

 * ১০ হাজার ২ কিলোমিটার খাল-নালা পুনঃখননের মাধ্যমে অতিরিক্ত ১ লাখ ৮৬ হাজার ১৮৫ হেক্টর জমি সেচের আওতায় আনা হয়েছে। ৩ হাজার ৭৪৪ কিলোমিটার ভ‚উপরিস্থ পাকা সেচনালা এবং ১৭ হাজার ৭৩৩ কিলোমিটার ভ‚গর্ভস্থ (বারিড পাইপ) সেচনালা নির্মাণ করা হয়েছে। সেচ কাজে ২ হাজার ৪৫৮টি স্মার্টকার্ড/২০২টি প্রিপেইড মিটার স্থাপন করা হয়েছে;

 * ২২১টি সৌরবিদ্যুৎ চালিত সেচ পাম্প এবং ৪৫০টি আর্টিজান নলক‚প স্থাপন করা হয়েছে;

 * ভ‚নি¤ড়বস্থ পানির ওপর চাপ কমানো, পুনর্ভরণ (জবপযধৎমব) এবং ভ‚উপরিস্থ পানি ব্যবহারে মাধ্যমে ক্ষুদ্র সেচ পরিচালনায় নব উদ্ভাবিত সৌরবিদ্যুৎ চালিত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সুপেয় পানির ব্যবস্থাকরণ ও সেচ সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ৩৪৪টি পাতকুয়া (উঁমবিষষ) স্থাপন করা হয়েছে।

 * কৃষি যান্ত্রিকীরণের ক্ষেত্রে দেশের হাওড় ও দক্ষিণাঞ্চলের উপক‚লীয় এলাকায় কৃষকের জন্য ৭০% এবং অন্যান্য এলাকার জন্য ৫০% হারে কৃষি যন্ত্রপাতি μয়ে সরকারি আর্থিক সহায়তা প্রদান অব্যাহত রয়েছে। এ পর্যন্ত ৪২২ কোটি ৮০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে;

 * আমদানিকৃত বীজের রোগবালাই পরীক্ষার জন্য চড়ংঃ ঊহঃৎু ছঁধৎধহঃরহব ঈবহঃৎব স্থাপন করা হয়েছে। উনড়বত জাতের চারা কলম তৈরির জন্য টিস্যু কালচার ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে;

 * ডিজিটাল কৃষি তথা ই-কৃষির প্রবর্তন করা হয়েছে। দেশে মোট ৪৯৯টি কৃষি তথ্য ও যোগাযোগ কেন্দ্র (এআইসিসি), কৃষি কল সেন্টার ১৬১২৩, এআইএসটিউব, কৃষি তথ্য বাতায়ন, কৃষক বন্ধু ফোন-৩৩৩১, ই-বুক, অনলাইন সার সুপারিশ, ই-সেচ সেবা, রাইস নলেজ ব্যাংক, কৃষি প্রযুক্তি ভাÐ *র, বারি আম অ্যাপস, ই-বালাইনাশক পেঙসμিপশন, কৃষকের জানালা, কৃষকের ডিজিটাল ঠিকানা, কমিউনিটি রুরাল রেডিওসহ বিভিনড়ব মোবাইল এবং ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন ও সফটওয়্যার ব্যবহৃত হচ্ছে;

 * বর্তমানে সরকার ১৯৯৯ সালে কৃষিনীতি প্রণয়ন করেছিল। পরবর্তীতে ২০১৩ সালে সময়োপযোগী কৃষিনীতি প্রণয়ন করে। ২০১৮ সালে পুনরায় সময়োপযোগী করে কৃষিনীতি ২০১৮ প্রণয়ন করে। এ ছাড়া ক্ষুদ্রসেচ নীতিমালা, জৈব কৃষিনীতি, কৃষি উনড়বয়নে বিভিনড়ব কার্যকরী ও সময়োপযোগী আইন প্রণয়ন করেছে;

 * স্বাস্থ্যসম্মত নিরাপদ ফল ও সবজির উৎপাদনের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে কৃষি খাতে বায়োটেকনোলজি, পার্চিং, ফেরোমন ফাঁদ, আইপিএম, আইসিএম, উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি ব্যবহার করে যথাসম্ভব বালাইনাশকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে;

 * পরিবতির্ত জলবায়ুে ত চাষের উপযোগী জাত উ™ *¢ বন, বায়োফটির্ িফকেশনের মাধ্যমে বিভিন ড়ব প্ের য়াজনীয় খাদ্য উপাদানসমদ্ধৃ শস্য উৎপাদন এবং উদ্ভিদ রোগ প্রতিরোধ ও ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইটস নিশ্চিতকরণে বাংলাদেশ পাটের জিনোম সিকোয়েন্স করতে এরই মধ্যে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশ এখন টেকসই খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে;

ভিশন ২০২১ ও ২০৪১ সরকারের একটি মহৎ পরিকল্পনাই নয় এটি অর্থনৈতিক মুক্তির চ্যালেঞ্জের ভিশন। ভিশন ২০২১, এসডিজি ২০৩০, ভিশন ২০৪১ ও ডেল্টাপ্ল্যান ২১০০ বাস্তবায়নে বর্তমান শেখ হাসিনা সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

২০২১, ২০৪১ ও ডেল্টাপ্ল্যান ২১০০ বাস্তবায়ন হলেই বঙ্গবন্ধুর স্বপেড়বর সোনার বাংলা বাস্তব রূপ ধারণ করবে।